Previous
Next

Saturday 9 July 2016

সাবধান হোন! যেসব নম্বর থেকে আসা ফোন ধরবেন না! জেনে নিন এখনই

সাবধান হোন! যেসব নম্বর থেকে আসা ফোন ধরবেন না! জেনে নিন এখনই

সাবধান হোন ; যেসব নম্বর থেকে আসা ফোন ধরবেন না! জেনে নিন

মোবাইল কল রিসিভ করা সংক্রান্ত সতর্কতামূলক একটি পোস্ট ৪ জুলাই সোমবার থেকে, ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে উঠেছে। পোস্টটি হচ্ছে:

‘বন্ধুরা আশা করি আপনারা প্রত্যেকেই এই রকম কিছু ফোন নাম্বার থেকে মিস কলের শিকার হয়েছেন। +375602605281, +37127913091 +37178565072 +56322553736 +37052529259+25 5901130460…অথবা, এমন কিছু নম্বর যার শুরুতে এই code গুলো ছিল +375 +371 +381, এই টাইপের নম্বর থেকে একটা মিসড কল হলে অথবা কিছুক্ষণ রিং বেজে বন্ধ হয়ে গেলে, আপনি যদি এই সকল নম্বরের মধ্যে কোনো একটায় কল ব্যাক করেন তবে আপনার ব্যালেন্স থেকে 15-30$ কেটে নেওয়া হবে, আর তিন সেকেন্ডের মধ্যে আপনার কনট্যাক্ট লিস্ট এর সম্পূর্ণ কপি তাদের কাছে পৌঁছে যাবে।

আপনার ফোনে যদি আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ডিটেলস্ অথবা ক্রেডিট কার্ড ও ডেবিট কার্ডের তথ্য সেভ করা থাকে তবে সেগুলোও তারা কপি করতে সক্ষম হবে। জেনে নিন এই সকল ফোন কোন কোন জায়গা থেকে করা হয় ও কোন জঙ্গিগোষ্ঠি করে থাকে… এই সকল ফোন ISIS জঙ্গিরা করে থাকে।

সবাই সাবধান হোন। ভুল করেও ফোন রিসিভ করবেন না ও কল ব্যাক করবেন না। আপনার ফোন থেকে কখনও #90 ও #09 প্রেস করবেন না। কোনো নম্বর থেকে ফোন করে আপনাকে প্রলোভন মূলক কোনো কথা বলে যদি #90 ও #09 চাপতে বলা হয়, দয়া করে তা কখনওই করবেন না। এতে আপনার ফোনের সিম কার্ড ক্লোনিং করে, আপনার নম্বরের আর একটি সিম কার্ড বানিয়ে নেবে তারা। তারপর আপনার নম্বর ব্যবহার করে জঙ্গিগোষ্ঠীগুলি বিভিন্ন অসামাজিক কাজ করবে, যার বিন্দুমাত্রও আপনি টের পাবেন না। ফোন ব্যবহারে সাবধানতা অবলম্বন করুন, সর্বদা সতর্ক থাকুন।’

– ফেসবুকে অনেক ব্যবহারকারী এই পোস্টটি শেয়ার করছেন। অনেকে এই তথ্যের সূত্র হিসেবে ‘সৌজন্য: র‌্যাব-১’ উল্লেখ করে শেয়ার করছেন। একাধিক অনলাইন পত্রিকা র‌্যাবের সতর্কতা উল্লেখ করে এই পোস্ট নিয়ে নিউজও করেছে।
ফেসবুকে অনেক ব্যবহারকারী পোস্টটি শেয়ার করছেন। তেমনি একজন।

বর্তমানে ফেসবুকে ভাইরাল হওয়ার এই পোস্টটির তথ্য র‌্যাবের ওয়েবসাইট কিংবা র‌্যাবের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে গিয়ে দেখা যায়নি। ফলে পোস্টটির তথ্যগুলো সঠিক নাকি ভুল তা নিয়ে বিভ্রান্তিও তৈরি হচ্ছে। অনেকে তথ্যগুলো সঠিক বলে শেয়ার করছেন আবার অনেকে ভুল তথ্য বলে বিশ্বাস না করার জন্য মতামত দিচ্ছেন। বলছেন, বিষয়টি যাচাই করার জন্য। কেননা এটি নাকি ধোকাবাজি তথ্যের।

তবে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক তার অফিসিয়াল ফেসবুকে পেজে এই পোস্ট নিয়ে একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালের করা নিউজ শেয়ার করায়, অনেকে বিশ্বাস না করে পারছেন না।
ভাইয়ের মরদেহ দেখে অঝোরে কাঁদছেন মুস্তাফিজ, বাড়িতে তাদের শোকের মাতম

ভাইয়ের মরদেহ দেখে অঝোরে কাঁদছেন মুস্তাফিজ, বাড়িতে তাদের শোকের মাতম

ভাইয়ের মরদেহ দেখে অঝোরে কাঁদছেন মুস্তাফিজ, বাড়িতে তাদের শোকের মাতম

ঈদ আনন্দ উদযাপন করার জন্য গ্রামের বাড়িতে যান মুস্তাফিজুর রহমান। পরিবারের সাথে ঈদ করবেন বলে মুখিয়ে ছিলেন তিনি। কিন্তু ঈদ আনন্দ মাটি হয়ে গেলো তার পরিবারের।

মুস্তাফিজুর রহমান অঝোরে কাঁদছেন। মিষ্টি হাসির মুস্তাফিজের পরিবারে শোকের ছায়া। ঈদের নামাজও আদায় করতে পারেননি মুস্তাফিজের পরিবারের সদস্যরা। নামাজের জন্য গোসলের আগে মুস্তাফিজদের বাসার ছাদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট
হয়ে মারা যান তার চাচাতো ভাই।

বিনা মেঘে বজ্রপাতের মত ঘটণা ঘটে। মুস্তাফিজদের পরিবারে রান্নাঘরে চলছে ঈদে নানা ধরনের খাবার দাবার তৈরির কাজ। চলছে অতিথির জন্য অপেক্ষাও। ঠিক এমনই এমন মুহূর্তে বিপদ।

মুস্তাফিজের নতুন দোতলা ভবনের উপরে পানি তুলবার জন্য বসানো একটি বৈদ্যুতিক মোটরে গোলমাল দেখা দেয়। মুস্তাফিজের চাচাতো ভাই মোতাহার হোসেন সেটি সারতে নিজেই কাজ শুরু করেন।

ক্যাবলে সংযোগ দিতে গিয়েই হঠাৎ বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন তিনি। দ্রুত তাকে নিয়ে যাওয়া হয় নলতা হাসপাতালে । কিন্তু ডাক্তারের সব চেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন এক ছেলের বাবা ২৮ বছরের কৃষক মোতাহার হোসেন।

নিথর মরদেহ এসেছে মুস্তাফিজের বাড়িতে। মরদেহ দেখে অঝোরে কাঁদছেন মুস্তাফিজ। তাদের বাড়িতে এখন শোকের মাতম। শোকাহত জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা।
বাজারে আসছে ‘গাঁজা কনডম’!

বাজারে আসছে ‘গাঁজা কনডম’!

বাজারে আসছে ‘গাঁজা কনডম’!

কনডমের বাজারে এসেছে এসেছে এক অদ্ভূত পরিবর্তন। স্ট্রবেরি ফিলিংস থেকে ঠান্ডা অনুভূতির কনডম! তালিকায় কি না নেই। কিন্তু তা বলে গাঁজা ফ্লেভার কনডম। শুনেছেন কখনও? হ্যাঁ, এবার শুনবেন। খুব দ্রুত বাজারে আসতে চলেছে গাঁজা ফ্লেভার কনডম। আর তা বাজারে আসলেই প্রেম আর ধোঁয়া সবকিছুই মিলেমিশে এক হয়ে যাবে। যার ফলে নেশা-গন্ধে রাত হয়ে উঠবে আরও মধুময়।

গাঁজাপ্রেম, নেশাপ্রেম, শরীরপ্রেম সঙ্গে অবশ্যই সচেতনতা! ‘ক্যানাডোমস’ নামের কোম্পানি প্রথম তৈরি করেছে এই কনডম। চাহিদা থাকলেও দাম কিন্তু বেশ চড়া। ৫০টি কনডমের মূল্য ৫৪ ডলার।
গ্রামে গ্রামে ছড়িয়ে পড়ছে বাংলাদেশি উদ্ভাবকের বিদ্যুৎবিহীন এসি

গ্রামে গ্রামে ছড়িয়ে পড়ছে বাংলাদেশি উদ্ভাবকের বিদ্যুৎবিহীন এসি

গ্রামে গ্রামে ছড়িয়ে পড়ছে বাংলাদেশি উদ্ভাবকের বিদ্যুৎবিহীন এসি

কোমলপানীয় ও বোতলজাত পানির ব্যাপক ব্যবহারের ফলে প্লাস্টিকের বোতল এখন সহজলভ্য। অনেকেই প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে ফুলদানি কিংবা টব বানাচ্ছেন। কিন্তু কখনও ভেবেছেন এই প্লাস্টিকের বোতল দিয়েই তৈরি করা সম্ভব শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ (এসি) যন্ত্র? শুধু তাই নয়, এই এসিতে কোনও বিদ্যুৎ লাগবে না। আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো- খুব সহজেই এটা তৈরি করে ঘর শীতল রাখা যাবে। অসম্ভব মনে হলেও অভিনব বিদ্যুৎবিহীন ও পরিবেশবান্ধব এমনই এসি উদ্ভাবন করেছেন বাংলাদেশি ‍উদ্ভাবক আশীষ পাল। সেই এসি এখন ছড়িয়ে যাচ্ছে গ্রাম থেকে গ্রামে।
বিজ্ঞানমনস্ক আশীষ পাল কাজ করেন সিঙ্গাপুরভিত্তিক বিজ্ঞাপনী সংস্থা গ্রে গ্রুপে। প্রতিষ্ঠানটিতে তিনি ক্রিয়েটিভ সুপারভাইজার হিসেবে কর্মরত। তিনিই প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে স্বল্প খরচে এ বিদ্যুৎবিহীন ও পরিবেশবান্ধব এসি উদ্ভাবন করেছেন। তার এই উদ্ভাবনের পর গ্রে গ্রুপ কল্যাণমূলক কাজ হিসেবে গ্রামীণ বাংলার হাজার হাজার মানুষকে এই যন্ত্র তৈরি শেখানোর প্রকল্প হাতে নিয়েছে।
গ্রে গ্রুপের প্রশিক্ষক দল বেসরকারি সংস্থা গ্রামীণ ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ইন্টেলের মিলিত ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ-ইন্টেলের সহায়তায় গ্রামে গ্রামে যাচ্ছে ও গ্রামবাসীদের এই যন্ত্র তৈরির পদ্ধতি শেখাচ্ছে। প্রকল্পটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইকো কুলার’। এ প্রকল্পের মাধ্যমে তৈরি করা যন্ত্রগুলো বিনামূল্যে বিতরণ করা হবে। গ্রামীণ-ইন্টেল যৌথভাবে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।

গ্রে গ্রুপের ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর জাইয়ানুল হক জানান, বাংলাদেশের গ্রামীণ মানুষদের কথা সব সময় ভাবতেন আশীষ পাল। একদিন তিনি শুনতে পান তার মেয়ের পদার্থ বিজ্ঞানের শিক্ষক ব্যাখ্যা করছেন, দ্রুত গতিতে গ্যাস চলাচলের ফলে তা শীতল হয়। গ্যাস শীতল হওয়ার এই ব্যাখ্যা তার মনে দাগ কাটে। বিজ্ঞাপনী সংস্থায় কাজ করলেও আশীষ পালের উদ্ভাবনী মন ছিল। তাছাড়া বিজ্ঞানের প্রতিও ছিল বেশ আসক্তি। এরপর থেকেই তিনি পরীক্ষা শুরু করেন। যখন সফল হলেন আমাদের তা জানালেন। প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে পরিবেশ বান্ধব এসি বানানোর কৌশলটি অভিনব এবং খুব সহজ।
জাইয়ানুল হক আরও জানান, বন্যাপ্রবণ দেশ হওয়ায় গ্রামের অনেক মানুষই বাড়ি তৈরির জন্য মাটির বদলে ব্যবহার করেন টিন। এই টিনের ঘরবাড়িগুলো গরমের সময় অত্যন্ত উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। তিনি নিজেও এ ধরনের বাড়িতে থেকেছেন। ফলে কী ভয়াবহ কষ্টে টিনের ঘরের মানুষদের দিন কাটাতে হয় তা তিনি জানেন। ফলে তারা গ্রামীণ মানুষদের জন্য ‘ইকো কুলার’ প্রকল্প শুরু করেছেন। গত বছর মার্চ মাসে প্রথম ইকো কুলার তৈরি করা হয়। এরপর চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে গ্রামে গ্রামে এই যন্ত্র বানানো শেখানো শুরু হয়েছে। এই যন্ত্র চালাতে কোনও বিদ্যুৎ সংযোগ প্রয়োজন হয় না। ফলে, এর সাহায্যে সহজেই ঘর শীতল রাখতে পারবেন গ্রামের মানুষ।
সংস্থাটি জানায়, এই যন্ত্র দিয়ে ঘরের তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত কমিয়ে আনা যায়। যখন ৩০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রা কমে ২৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে নেমে আসে তা মানুষকে অনেক স্বস্তি দেয়।
যেভাবে তৈরি করা যায় এই কুলার:
বাতাস শীতল করার এই যন্ত্রের নির্মাণ কৌশল বিস্ময়কর সাদামাটা। এটি তৈরি করতে হলে কয়েকটি প্লাস্টিকের বোতল মাঝ বরাবর কেটে বোতলগুলোর গলা একটি শক্ত কাগজে আটকে দিতে হবে। বোতলের গলার সরু অংশ ঘরের দিকে মুখ করে কাগজের বোর্ডটি জানালায় স্থাপন করলেই হয়ে যায় একটি কুলার। কাটা অংশ দিয়ে বাতাস এসে সরু অংশ দিয়ে বের হওয়ার সময় চাপের ফলে শীতল হয়ে পড়ে।এই কুলারের কর্মকৌশলটির সহজ ব্যাখ্যা হচ্ছে, আমরা মুখ হা করে যদি জোরে শ্বাস ছাড়ি তাহলে গরম বাতাস বের হয়ে আসে। কিন্তু ঠোঁট সরু করে শ্বাস ছাড়লে তা ঠাণ্ডা অনুভূত হয়। এ প্রক্রিয়াতেই ঘরের বাতাস শীতল করে ‘ইকো কুলার’।
সংস্থাটির আশা, বাংলাদেশে প্লাস্টিকের বোতল খুব সহজলভ্য হওয়ার কারণে এই ইকো কুলার তৈরি একেবারে সহজ। এর মধ্য দিয়ে গ্রামের মানুষরা প্রচণ্ড গরমে কিছু স্বস্তি পাবেন।

ভিডিওতে ইকো কুলার বানানোর কৌশল:


Wednesday 6 July 2016

মেয়েদের উত্তেজিত তোলার অতি সহজ পদ্ধতিগুলো জেনে নিন!

মেয়েদের উত্তেজিত তোলার অতি সহজ পদ্ধতিগুলো জেনে নিন!

মেয়েদের উত্তেজিত তোলার অতি সহজ পদ্ধতিগুলো জেনে নিন!

কটা মেয়েকে উত্তেজিত এর জন্য রেডি করা বা হর্ণি করার জন্য প্রথমে যে পদ্ধতিটা প্রয়োগ করা উচিত বা করবেন তা হল স্পর্শ৷ এটিকে শুনতে যেন তেন ব্যপার মনে হলেও এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ঠিকমত স্পর্শ করতে পারলে আপনি খুব সহজেই কোনো মেয়েকে কামুকি করে তুলতে পারবেন৷

প্রথমে অবশ্যই আপনাকে আপনার মনের মধ্য থেকে ভয় টা দূর করতে হবে৷ মনে ভয় থাকলে এগুলো অনেক কঠিন হয়ে যাবে৷ যার সাথে করার উদ্দেশ্য আপনার, তাকে আপনি বিভিন্ন সময় টাচ করুন৷ এটি কিন্তু নরমাল হাত ধরা না। চেষ্টা করবেন কাঁধের দিকটায় বেশি ধরার। ধরে রেখে দিতে হবে এমন না, ধরুন – ছাড়ুন। বিভিন্ন কথা প্রসঙ্গে, অবচেতন ভাবে ভান করে ধরুন।

খুব ভাল হয় যদি দু – তিন বার পিঠের দিকের ব্রা টা স্পর্শ করেন জামার উপর দিয়ে। এটি তাকে যথেষ্টই হর্নি করবে। এসময় যদি একটু ফ্লার্ট করেন তাহলে আরো ভাল হয়। মেয়ের সাথে ভাল ফ্রেন্ডলি রিলেশন থাকলে

গালে কিস করবো ইত্যাদি মজা করার স্টাইলে বলেও তাকে নিজের দিকে টান দিন। চেষ্টা করবেন না তার বুকের দিকে হাত দেওয়ার৷ তবে গলা,পিঠ এগুলো ছাড়বেন না। খেয়াল করুন সে এগুলোর প্রেক্ষিতে কেমন আচরণ করে। যদি অন্যরকম হাসি বা একটু ইতস্তত বোধ থাকে তার মধ্যে তো ধরে নেবেন আপনি ঠিক পথেই আছেন।

কিন্তু যদি এমন হয় যে সে দূরে সরে যায় আপনি ধরতে গেলে, কথা ঘোরায় তবে এভাবে চেষ্টা করবেন না। মাঝে মধ্যে তার বুকের দিকে তাকিয়ে থাকবেন তাকে বুঝতে দিয়েই। লজ্জা বা ভয় পাবেন না৷

মনে রাখবেন, পৃথিবী ব্যাপী সবচেয়ে সহজে এবং সুন্দরভাবে মেয়েদের সেক্স তোলা যায় স্পর্শ এর মাধ্যমে। এটিতেই সবচেয়ে সহজে সফল হন বেশিরভাগ মানুষ৷
দ্রুত বীর্যপাতের সমাধান

দ্রুত বীর্যপাতের সমাধান

দ্রুত বীর্যপাতের সমাধান

অনেক পুূরুষই আছেন যারা দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা নিয়ে লজ্জার কারনে কারও সাথে কথা তো দূরের কথা ডাক্তারের কাছেও যেতে চাননা ।মানুষের মাঝে সচেতনতা বাড়ার কারনে এগুলো নিয়ে ডাক্তারের সাথে আলাপ করছে এবং তারা সুস্থতা লাভ করছে। আজকে আমোদের আলোচনা কিভাবে দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা কমানো্ যায় ।

সাধারন ভাবে ডায়বেটিস বা অন্য ধরনের সমস্যা যেমন মানসিক অস্থিরতা বা দূশ্চিন্তা জনিতকারনে এ সমস্যা হতে পারে।

  1. সেরাটোজেনিক এর মাত্রা জন্মগত ভাবে বা কোন কারনে কমে গেলেেএ সমস্যা হতে পারে।
  2. বয়স বাড়ার সাথে সাথে ইজাকুলেশন এর মাত্রা বাড়ে কিন্তু যারা পি ই তে ভূগছেন তাদের ক্ষেত্রে তা নয়।

  3. পরীক্ষায় দেখা গেছে যে সব পুরুষ মিলোনের সময় লিঙ্গ ঠিকমোত ঊথিত হচ্ছে কিনা বা কতক্ষন উথিত থাকবে তা নিয়ে চিন্তা করে তাদের বীর্য পতন তাড়াতাড়ি হয়।

  4. এ সমস্যা থেকে সমধান পেতে হলে সর্বপ্রথম মাদকেকে না বলতে হবে।

  5. অধিক যৌন আবেগ খেকে দুরে থাকতে হবে।

  6. দু জনকেই দুজনকে সঠিক ভাবে বুঝতে চেষ্টা করতে হবে।

  7. প্রথম থেকেেই মৈতুন করা থেকে বিরত থাকতে হবে প্রথমে চুমু দিয়ে শুরু করতে হবে।

  8. সময় নিয়ে এক অপরকে বোঝার চেষ্টা করতে হবে।

  9. বিভিন্ন থেরাপি দিয়ে ও যাদের কাজ হচ্ছেনা তারা হোমিওপ্যাথিক ঔষধের সাহায্য নিলে ভাল হওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে চিকিৎসকরা দাবি করছে।
গর্ভাবস্থায় যে খাবার গুলো খেলে বাচ্চা ফর্সা হবে

গর্ভাবস্থায় যে খাবার গুলো খেলে বাচ্চা ফর্সা হবে

গর্ভাবস্থায় যে খাবার গুলো খেলে বাচ্চা ফর্সা হবে

বিশেষজ্ঞদের মতে খাদ্য নির্বাচনের উপর সন্তানের শরীরের বর্ণ কেমন হবে তা নির্ভর করে না, এটা নির্ভর করে তাঁর বাবা-মা এর কাছ থেকে যে জিন পেয়েছে তার উপর। তবে প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী গর্ভবতী অবস্থায় যে খাবার গুলো খেলে বাচ্চার বর্ণ ফর্সা হতে পারে।

আসুন জেনে নেই সেই খাবার গুলির নাম –

১। জাফরান দুধ

অনেক মহিলা গর্ভবতী অবস্থায় জাফরান দেয়া দুধ পান করে থাকেন। মনে করা হয় জাফরান গর্ভের শিশুর গায়ের রঙ ফর্সা করে।

২। নারিকেল

প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী নারিকেলের সাদা শাঁস গর্ভের শিশুর বর্ণ ফর্সা করে। তবে গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত নারিকেল খাওয়া মোটেই স্বাস্থ্য সম্মত নয়। খেতে পারেন, তবে পরিমিত।

৩। দুধ

গর্ভবতী মহিলাদের দুধ পান করা অত্যাবশ্যকীয়। দুধ শিশুর শরীর গঠনের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। প্রচলিত ধারণা মোটে দুধও ত্বকের রঙ ফর্সা করতে সহায়ক।

৪। ডিম

প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী বিশ্বাস করা হয় যে, যদি ফর্সা বাচ্চা চান তাহলে গর্ভাবস্থার দ্বিতীয় তিনমাসে ডিমের সাদা অংশ গ্রহণ করা উচিৎ।তবে সত্য এই যে গর্ভাবস্থায় নিয়মিত গোটা ডিম খাওয়া মায়ের জন্য খুব জরুরী। ডিমের অধিকাংশ পুষ্টি গুণ এর কসুমের মাঝেই থাকে। তাই কুসুম খাওয়া বাদ দেয়া চলবে না।
৫। চেরি ও বেরি জাতীয় ফল

চেরি ও বেরি জাতীয় ফলে উচ্চমাত্রার অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বকের ক্ষতি রোধ করে। তাই স্ট্রবেরি, ব্ল্যাক বেরি, ব্লু বেরি ইত্যাদি ফল খাওয়া হয় সুন্দর ত্বকের জন্য।

৬। টমেটো

টমেটোতে লাইকোপেন থাকে যা ক্ষতিকর আল্ট্রা ভায়োলেট রে এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে সূর্যের আলোর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে ত্বককে রক্ষা করে। বিশ্বাস করা হয় যে, গর্ভাবস্থায় টমেটো খেলে বাচ্চার বর্ণ ফর্সা হয়।

৭। কমলা

কমলা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ তাই শিশুর শরীর গঠনের জন্য অপরিহার্য। গর্ভাবস্থায় কমলা খেলে শিশুর ত্বক ভালো হবে।

শুধুমাত্র ত্বকের সৌন্দর্যই কোন মানুষের একান্ত আকাঙ্ক্ষিত বিষয় হতে পারে না। তাই গর্ভবতী মায়েদের উচিত একটি সুস্থ্য, মেধাবী ও স্বাভাবিক শিশুর জন্মের জন্য চেষ্টা করা। এজন্য পুষ্টিকর খাবার গ্রহণের পাশাপাশি নিজের জীবনাচরণের ইতিবাচক পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। অ্যালকোহল গ্রহণের অভ্যাস থাকলে বর্জন করা উচিত। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন, খুব বেশি ওজন হলে প্রি ম্যাচিউর বেবির জন্ম হয় যা বাচ্চার আইকিউ এর উপর প্রভাব ফেলে।

নিয়মিত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন। এতে বাচ্চার ব্রেইন এর গঠন ও অন্যান্য অঙ্গের গঠনে সহায়তা করে। বিজ্ঞানীদের মতে গর্ভের শিশু শুনতে পায় এবং সেই অনুযায়ী সাড়া দেয়। গর্ভের শিশুর সাথে কথাবলুন, গান করুন এবং ধর্মীয় বই ও বিখ্যাত মনীষীদের জীবনী পড়ুন।কিছু গবেষণায় পাওয়া গেছে যে, গর্ভে থাকতে শিশু যে কণ্ঠস্বর শুনেছে জন্মের পর সেই কণ্ঠস্বর শুনলে শিশু শান্ত হয়।